পরিবর্তন, ব্যায়াম ও নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম এবং সুশৃংখল জীবনাচারের মাধ্যমে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, স্ট্রোক, শ্বাসতন্ত্রের বাঁধাজনিত অসুখ ও ক্যান্সারের মতো অসংক্রামকসমূহ তিরিশ থেকে আশি শতাংশ পর্যন্ত প্রতিরোধ করা সম্ভব। আমাদের দেশে আশঙ্কাজনকভাবে ফাষ্টফুড ও জাঙ্কফুডের ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে, যা উপরোল্লেখিত রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করছে। জনাস্বাস্থ্যের উন্নয়ন ও জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যয় হ্রাসে এ সকল খাদ্যদ্রব্যের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে সরকারীভাবে উচ্চহারে কর আরোপ, বিজ্ঞাপন বন্ধসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি। চিকিৎসা হতে রোগ প্রতিরোধ উত্তম। তাই রোগ প্রতিরোধে সচেতনতায় সকলের এগিয়ে আসা উচিত। এ বিষয়ে ...