২০৪০ সালের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যয় অনুসারে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রয়োজন সম্মিলিত উদ্যোগ। আইন বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে পুলিশ প্রশাসন তামাক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখতে পারে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নের উপর গুরুত্বারোপ করে আজ সকাল ১১ টায় পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশ, বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট, টিসিআরসি এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডাবিøউবিবি) ট্রাস্ট এর সম্মিলিত উদ্যোগে মিরপুর পুলিশ স্টাফ কলেজের সভাকক্ষে “তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে পুলিশের ভূমিকা“ শীর্ষক একটি কর্মশালা আয়োজন করা হয়।
কর্মশালার উদ্বোধনী সেশনে উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ স্টাফ কলেজ এর এসডিএস (ট্রেনিং), ড. এ এফ এম মাসুম রব্বানী এবং সিফগাত উল্লাহ (পিপিএম) পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ)। ডাবিøউবিবি ট্রাস্টের কর্মসূচী প্রধান সৈয়দা অনন্যা রহমানের সঞ্চালনায় মূল কার্য অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল এর সমন্বয়কারী (অতিরিক্ত) সচিব হোসেন আলী খোন্দকার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পুলিশ ষ্টাফ কলেজের পরিচালক (গবেষনা) মো. শাহজাহান পিপিএম (বার) এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন দি ইউনিয়ন এর কারিগরি পরামর্শক এড. সৈয়দ মাহবুবুল আলম। বিশেষজ্ঞ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের সমন্বয়কারী সাইফুদ্দিন আহমেদ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্র্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ও টিসিআরসির প্রকল্প পরিচালক মো. বজলুর রহমান। আগামী দিনে জনস্বাস্থ্য উন্নয়নের লক্ষ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি পুলিশ প্রশিক্ষণে সম্পৃক্ত করা হবে বলে সভায় মতামত ব্যক্ত করা হয়।
বক্তারা বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি অধূমপায়ীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় শক্তিশালী একটি হাতিয়ার। সংশোধিত আইনে পুলিশকে যথাযথভাবে ক্ষমতা দেবার বিষয়টির উপর গুরুত্ব দিয়ে আলোচকবৃন্দ বলেন বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে পারস্পারিক সমন্বয় তামাক নিয়ন্ত্রণে কাংখিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে। এককভাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষে তামাক নিয়ন্ত্রন সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। নিজেদের সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি তামাক নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, রেল মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এসেছে। জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে তামাকের ব্যবহার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে তাদের ভ‚মিকা প্রসংশনীয়।
বক্তারা বিগত দিনে তামাক নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভ‚মিকার প্রসংশা করে পুলিশের বিভিন্ন ট্রেনিংয়ে তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়টি যুক্ত করার অভিমত ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ পুলিশের সম্পৃক্ততা তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নকে আরো গতিশীল করবে। বর্তমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি সংশোধনের যে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে সেটি দ্রæত সম্পন্ন করতে হবে। আইন শক্তিশালী করার পাশাপাশি সামাজিক আন্দোলন জোরদার প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে মুক্ত আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন, এনএসআই এর যুগ্ম পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান রফিক, হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের প্রতিনিধি মোঃ সেলিম।
২০৪০ সালের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যয় অনুসারে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রয়োজন সম্মিলিত উদ্যোগ। আইন বাস্তবায়নকারী সংস্থা হিসেবে পুলিশ প্রশাসন তামাক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখতে পারে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নের উপর গুরুত্বারোপ করে আজ সকাল ১১ টায় পুলিশ স্টাফ কলেজ বাংলাদেশ, বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট, টিসিআরসি এবং ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডাবিøউবিবি) ট্রাস্ট এর সম্মিলিত উদ্যোগে মিরপুর পুলিশ স্টাফ কলেজের সভাকক্ষে “তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে পুলিশের ভূমিকা“ শীর্ষক একটি কর্মশালা আয়োজন করা হয়।
কর্মশালার উদ্বোধনী সেশনে উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ স্টাফ কলেজ এর এসডিএস (ট্রেনিং), ড. এ এফ এম মাসুম রব্বানী এবং সিফগাত উল্লাহ (পিপিএম) পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ)। ডাবিøউবিবি ট্রাস্টের কর্মসূচী প্রধান সৈয়দা অনন্যা রহমানের সঞ্চালনায় মূল কার্য অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল এর সমন্বয়কারী (অতিরিক্ত) সচিব হোসেন আলী খোন্দকার। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পুলিশ ষ্টাফ কলেজের পরিচালক (গবেষনা) মো. শাহজাহান পিপিএম (বার) এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন দি ইউনিয়ন এর কারিগরি পরামর্শক এড. সৈয়দ মাহবুবুল আলম। বিশেষজ্ঞ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের সমন্বয়কারী সাইফুদ্দিন আহমেদ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্র্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ও টিসিআরসির প্রকল্প পরিচালক মো. বজলুর রহমান। আগামী দিনে জনস্বাস্থ্য উন্নয়নের লক্ষ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি পুলিশ প্রশিক্ষণে সম্পৃক্ত করা হবে বলে সভায় মতামত ব্যক্ত করা হয়।
বক্তারা বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি অধূমপায়ীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় শক্তিশালী একটি হাতিয়ার। সংশোধিত আইনে পুলিশকে যথাযথভাবে ক্ষমতা দেবার বিষয়টির উপর গুরুত্ব দিয়ে আলোচকবৃন্দ বলেন বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে পারস্পারিক সমন্বয় তামাক নিয়ন্ত্রণে কাংখিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে। এককভাবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষে তামাক নিয়ন্ত্রন সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। নিজেদের সুরক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি তামাক নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, রেল মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এসেছে। জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে তামাকের ব্যবহার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে তাদের ভ‚মিকা প্রসংশনীয়।
বক্তারা বিগত দিনে তামাক নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভ‚মিকার প্রসংশা করে পুলিশের বিভিন্ন ট্রেনিংয়ে তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়টি যুক্ত করার অভিমত ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ পুলিশের সম্পৃক্ততা তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নকে আরো গতিশীল করবে। বর্তমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনটি সংশোধনের যে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে সেটি দ্রæত সম্পন্ন করতে হবে। আইন শক্তিশালী করার পাশাপাশি সামাজিক আন্দোলন জোরদার প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে মুক্ত আলোচনা পর্বে অংশগ্রহণ করেন, এনএসআই এর যুগ্ম পরিচালক আবদুল্লাহ হাসান রফিক, হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মোছাঃ ফরিদা ইয়াসমিন এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের প্রতিনিধি মোঃ সেলিম।