১০ আগস্ট সকাল ১১টায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পরিবহন পুলের মহাব্যবস্থাপক এবং নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট এস এম মাহবুবুর রহমানের নের্তৃত্বে বনানী এবং মহাখালী এলাকায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তামাকজাত দ্রব্যের অবৈধ বিজ্ঞাপনসম্বলিত ২৫টি অস্থায়ী টং দোকান আটক করে ধ্বংস করা হয়। মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য পরিদর্শক আব্দুস সালাম, ডাবিøউবিবি ট্রাস্ট এর ন্যাশনাল এডভোকেসী অফিসার সৈয়দা অনন্যা রহমান, এসিসটেন্ট এডভোকেসী অফিসার শুভ কর্মকার, মাধবিকার নির্বাহী পরিচালক এ বি এম এ রাজ্জাক, টোবাকো কন্ট্রোল রিসার্চ সেল এর গবেষনা সহকারী মহিউদ্দিন রাসেল এবং ফারজানা জামান লিজা।
জনস্বার্থে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণীত হলেও তামাক কোম্পানীগুলো প্রতিনিয়ত নানা কৌশলে আইন লঙ্ঘণ করছে। যা তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের উদ্দেশ্যকে ব্যহত করছে। পয়েন্ট অব সেল (তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয় কেন্দ্র) এ বিজ্ঞাপন প্রদানের মাধ্যমে তামাক কোম্পানি ছোট ছোট দোকানদারদেরও আইন লঙ্ঘণে প্রলুব্ধ করছে। তামাক কোম্পানীর এ ধরনের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা দরকার।
দেশের বিভিন্ন স্থানে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বা¯Íবায়নে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের মাধ্যমে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হলেও এবারই প্রথম সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব উদ্যোগে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বা¯Íবায়নে তামাকজাত দ্রব্যের অবৈধ বিজ্ঞাপন অপসারনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। যার ফলে মোবাইল কোর্ট চলাকালীন সময়ে সংশিøষ্ট এলাকায় ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি হয়।
উলেøখ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টটি ছিল দ্বিতীয় মোবাইল কোর্ট । গত ৫ আগষ্ট এ সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে উলেøখিত ম্যাজিষ্ট্রেট এর নেতৃত্বেই প্রথম মোবাইল কোর্টটি অনুষ্ঠিত হয়।