English | Bangla
“ঢাকার যাতায়াত ব্যবস্থা: চলমান পদক্ষেপসমূহ এবং আমাদের প্রত্যাশা” শীর্ষক মতবিনিময় সভা

বর্তমানে ঢাকা মহানগরীর যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়নে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, মেট্রোরেল, কয়েকটি ফ্লাইওভার নির্মাণাধীন। এগার হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত ২৬ কিমি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যানজট, প্রাইভেট কার, দূষণ ও জ্বালানী নির্ভরতাও বৃদ্ধি করবে। প্রস্তাবিত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণে টঙ্গী থেকে কমলাপুর পর্যন্ত রেলের তৃতীয় এবং চতুর্থ লাইন বসনো সম্ভব হবে না। সুতরাং এর পরিবর্তে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভালো মানের কমিউটার রেল সর্ভিস এবং প্রয়োজনীয় রেল লাইন স্থাপন জরুরী। পাশাপাশি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের চেয়ে অনেক কম খরচে ঢাকায় বাস সার্ভিস, হাঁটার সুব্যবস্থা ও জ্বালানীমুক্ত যানের সমন্বয়ে সুষ্ঠু যাতায়াত ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার। ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ সকাল ১১টায় বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এবং ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর সম্মিলিত উদ্যোগে ঢাকার যাতায়াত ব্যবস্থা: চলমান পদক্ষেপসমূহ এবং আমাদের প্রত্যাশা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা একথা বলেন।

মতবিনিমিয় সভায় বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধাপক ড. সারোয়ার জাহান এর সভাপতিত্বে সঞ্চালনা করেন ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেডর আমিনুল ইসলাম। আলোচনা করেন পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এর চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, পাবলিক সার্ভিস কমিশন এর সদস্য ইকরাম আহমেদ, সাবেক আইজিপি ড. এম ইনামুল হক, ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর পরিচালক এডভোকেট সৈয়দ মাহবুবুল আলম, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবারস স্টাডিজ এর সেক্রেটারী মো. কবির হোসেন, ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এর ড. মোস্তাফিজুর রহমান, রাজনীতিবিদ এ কে এম সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষাবিদ কামাল আতাউর রহমান প্রমূখ।